স্টাফ রিপেটার-বৃহত্তর চাঁদপুর লঞ্চ টার্মিনাল এখন হকারদে দখলে বিআইডব্লিউটি ও পুলিশ প্রশাসন –নিরব ভুমিকা পালন করছে। তবে জানাযায় এখান দিয়ে ঢাকা টু চাঁদপুর বরিশাল লক্ষ্য লক্ষ্য যাত্রী প্রতিদিন এই টার্মিনাল দিয়ে যাতায়াত করছে। তবে সরকারের লক্ষ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশে এই টামর্নিাল হবে বৃহত্তম টার্মিনাল। আর হকাররা দখল করে যাত্রী হারানি করছে প্রতিনিয়োত। বিআইডব্লিউটি ও পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যাত্রী হয়রানি রক্ষার জন্য লঞ্চ টার্মিনালে বিতওে কোন হকার যেন না বসে। কিন্তু অবৈধ ভাবে দখল করেছে কিছু অসাধু হকার ফল ব্যাবসায়ীরা ও কলা রোটি ব্যাবসায়ী। তারা প্রতিদিন এ ভাবেই অবৈধ ব্যাবসা করে যাচ্ছে লঞ্চ টার্মিনালে বিতওে এবং যাাত্রী হয়রানি করছে। যারা টার্মিনালে বিতরে ফল ব্যাবসা করছেন তারা হলেন কোলি বাগানের মৃত হযর আলী বেপারীর ছেলে মোঃ চাঁন মিয়া (৪৩) মাদ্রসা রোর্ডেও মোঃ আলীর ছেলে মোঃ জসিম (৩৫)সহ ৮/ ১০টি হকার রয়েছে তার যাত্রী হয়রানির পাশাপাশি পরিবেশ দূশন করছে। তবে অনেকে অভিযোগ করে বলছেন বিআইডব্লিউটি কর্মকতা টি আই মোঃ শাহআলম প্রতিদিন তাদের কাছ থেকে মোঠা অংকে টাকা হাতিয়ে নেয়। এ ব্যাপারে টিআই মোঃ শাহআলম কাছে জান্তে চাইলে তিনি বলেন টাকার বিষয় যে অভিযোগ দিয়েছে তাহা মিথ্যে হকার উঠিয়ে দিলে পূনরায় এসে বসে যায়। এ বিষয় চাঁদপুর মডেল থানার ওসি মোঃ নাসিম উদ্দিন বলেন লঞ্চ টার্মিনালে বিতওে কোন হকার বসতে পাারবেনা এবং শনিবার তিনি নিজে এসে পরির্দশন করেন এবং সকল হকার উঠিয়ে দেন এ সময় নৌ থানার এস আই মোঃ জহিরুল ইসলামকে বলেন বিতরে যেন কোন হকার না বসে আপনারা এবিষয় গেয়াল নজর রাখতে হবে আইন অমান্য করলে আটক করবেন। নৌ থানার মোঃ রিয়াজ জানান আমি অনেক বার তাদেরকে উঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তারা সড়ছেনা। তবে কেউ না কেউর ইশারায় বসছে মনে হয়। আবার এসে বসে যায় তবে বিআইডব্লিউটির কর্মকতারা তারা কি করছে তারা বল্লে তো হকার বিতরে মাল নিয়ে প্রবেশ করতে পারে না। এদিকে বিআইডব্লিউটির কিছু অসাধু কর্মকতার কারনে হকারদের যাত্রী হয়রানি বেরেই চলছে। অনেকে জানিয়েছেন বরিশাল গামি লঞ্চ এর যাত্রীদের ফল বেশী দামে বিক্রি করেছে আবার টাকা আগে হাতিয়ে নেয় পরে লঞ্চ ছেড়ে দিলে মাল না নিয়ে দড়িয়ে লঞ্চে উঠে কারন ফেমিলী যে রয়েছে তাদের। এ রকম বহু ঘটনা ঘটেছে। তবে এ ব্যাপাররে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার হকার উচ্ছেদ করে লঞ্চ টার্মিনাল যেন পরিস্কার রাখে প্রশাসক আর অসাধু বিআইডব্লিউটির কর্মতকার বিরুদ্ধে আইনি ব্যাবস্থা নিবেন বলে জানান এলাকাবাসী। তবে পুলিশ সরিয়ে দিলে বার বার বসে। তাহলে এ পিছনে কার এতো লম্বা হাত রয়েছে। কাদের ইশারায় বসছে এই হকার।