কাজী মোহাম্মদ ইব্রাহীম জুয়েল
সরকারি হাসপাতালে সাধারণ মানুষ চিকিৎসা নিতে যায় একটু সাশ্রয়ী খরচের কারণে। দরিদ্র মানুষের আশ্রয়স্থল হিসেবে এই সরকারি হাসপাতালকে বিবেচনা করা হয়। সরকার দরিদ্র অসহায় মানুষ সহ সব ধরনের মানুষের সুচিকিৎসার জন্য এসব হাসপাতালে সেবা নিশ্চিত করেছে। তবে আমরা অনেকাংশেই দেখতে পাচ্ছি সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসনা দেওয়া হলেও পরীক্ষা নিরীক্ষা করানো হয় না। পরীক্ষা নিরীক্ষা পাঠিয়ে দেন প্রাইভেটে। আমরা চাঁদপুর সদর হাসপালেও এমনটাই দেখছি সব সময়। সম্প্রতি ফরিদগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সভা কক্ষে চিকিৎসক ও কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ আশ্রাফ আহামেদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. মুজাম্মেল হোসেনের পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য বিভাগের যুগ্ম-সচিব(ঔষধ প্রশাসন ও আইন অধিশাখা) ডা. দুলাল কৃষ্ণ রায়।
এসময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, সর্বদাই ডাক্তাররা রোগীদের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে। হাসপাতাল সবসময় পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলেতে রোগ নির্ণয়ে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি ভালো থাকলে রোগীরা ভালো সেবা পাবেন। রোগীর চিকিৎসা ব্যয় কমাতে রোগ নির্ণয়ের সব পরীক্ষা যথাসম্ভব সরকারি হাসপাতালে করার চেষ্টা করতে হবে।
আমরা মনেকরি তাঁর কথার যথার্থ বাস্তবায়ন হওয়া জরুরী।