আজকের পর থেকে চলবে না অবৈধ ক্লিনিক-ডায়াগনস্টিক সেন্টার

মোঃ জাহাঙ্গীর আলম/মতলব উত্তর ও দক্ষিণ/কচুয়া প্রতিনিধি আজ রোববারের মধ্যে দেশের সকল অবৈধ ক্লিনিক-ডায়াগনস্টিক বন্ধ না হলে ব্যবস্থা । ‘অবৈধ’ অর্থাৎ অনিবন্ধিত ও নবায়নবিহীন বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধে ৭২ ঘণ্টার সময় বেঁধে দিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। বেঁধে দেওয়া সেই সময় শেষ হচ্ছে রোববার (২৯ মে)। এর মধ্যেও যেসব অবৈধ বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ হবে না, সেসবের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছে অধিদপ্তর।
গতকাল শনিবার (২৮ মে) দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক) ডা. মো. বেলাল হোসেন গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, অবৈধ ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধে নিয়মিত আমাদের অভিযান চলছে। ৭২ ঘণ্টা শেষ হলে আমরা বসব। নিবন্ধনের কতটা অগ্রগতি হয়েছে, অবৈধ কতগুলো ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ হয়েছে, আমরা তা দেখব। এরপর সে অনুযায়ী বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ও সিভিল সার্জনসহ সংশ্লিষ্ট যারা আছেন, তাদের সঙ্গে বসে পরবর্তী সিদ্ধান্ত ও ব্যবস্থা নে।
এ পর্যন্ত কতগুলো ক্লিনিক বন্ধ হয়েছে— জানতে চাইলে পরিচালক বলেন, রোববার পর্যন্ত তাদের সময় দেওয়া হয়েছে। এ সময়ের পর সে তথ্য আমরা জানিয়ে দেব।
ডা. বেলাল হোসেন বলেন, সারা বাংলাদেশে কতগুলো অবৈধ ক্লিনিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার আছে, সেই তথ্য আমাদের কাছে নেই। নিবন্ধনের জন্য আবেদন করলে, সেক্ষেত্রে আমরা বলতে পারি যে, এতগুলো আবেদন এসেছে, এতগুলো লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে, এতগুলো ওয়েটিংয়ে আছে। তবে যারা আবেদনই করেনি, তাদের তথ্য আমরা জানব কী করে?
তালিকা ছাড়া অভিযান কোন উপায়ে পরিচালনা করা হচ্ছে— জানতে চাইলে তিনি আরও বলেন, অবৈধগুলোর নির্দিষ্ট তালিকা না থাকলেও বৈধদের তালিকা জেলা সিভিল সার্জনদের কাছে রয়েছে। ধরুন নরসিংদী জেলায় ৫০টি নিবন্ধিত ক্লিনিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে, সেই তালিকটি কিন্তু ওই জেলার সিভিল সার্জনের কাছে রয়েছে। এর বাইরে যেগুলো রয়েছে, সেগুলর সম্পর্কে অবশ্যই সিভিল সার্জন বলতে পারেন। সে অনুযায়ী আমরা অভিযান পরিচালনা করছি। অভিযানের ক্ষেত্রে সিভিল সার্জনের বড় একটি ভূমিকা রয়েছে।
গত বুধবার (২৫ মে) অবৈধ ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় দেশের বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোর মনিটরিং ও সুপারভিশন বৃদ্ধির বিষয়ে আলোচনা হয়। আলোচনা শেষে কয়েকটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সিদ্ধান্তগুলো হলো
১. আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে দেশের অনিবন্ধিত বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো বন্ধ করতে হবে। অনিবন্ধিত বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোর বিরুদ্ধে এ কার্যক্রম চলমান থাকবে। এ কার্যক্রমে স্থানীয় প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করতে হবে।
২. যেসব প্রতিষ্ঠান নিবন্ধন নিয়েছে কিন্তু নবায়ন করেনি, তাদের নিবন্ধন নবায়নের জন্য একটি সময়সীমা দিতে হবে। নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে নবায়ন না করলে সেসব প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বন্ধ করতে হবে।
৩. বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে অপারেশন করার সময় অ্যানেসথেসিয়া দেওয়া ও ওটি অ্যাসিস্ট করার ক্ষেত্রে নিবন্ধিত ডাক্তার ছাড়া অন্যদের রাখা হলে সেসব প্রতিষ্ঠান ও জড়িতদের বিরুদ্ধে লাইসেন্স বাতিলসহ কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
৪. যেসব প্রতিষ্ঠান নতুন নিবন্ধনের আবেদন করেছে তাদের লাইসেন্স দেওয়ার কার্যক্রম দ্রুত শেষ করতে হবে। লাইসেন্স পাওয়ার আগে এসব প্রতিষ্ঠান কার্যক্রম চালাতে পারবে না।
উল্লেখ্য, অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী দেশে অনুমোদিত ও আবেদন করা ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সংখ্যা প্রায় ১১ হাজার।
মতলবে ২৮টি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মধ্যে ১৩টির লাইসেন্স নেই, ১৪টির নবায়ন নেই
মতলব দক্ষিণ উপজেলায় ২৮টি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মধ্যে ১৩টির লাইসেন্স নেই এবং ১৪টির নবায়ন নেই। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ নুসরাত জাহান মিথেনের স্বাক্ষরিত পত্রে অনুমোদনবিহীন বেসরকারি হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ল্যাব তথ্য সিভিল সার্জন বরাবর প্রেরণ করা হয়েছে।
জানা যায়, উপজেলার মতলব বাজার এলাকায় মতলব সেন্ট্রাল হাসপাতাল এন্ড ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মতলব ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ট্রমা কেয়ার এন্ড স্পেশালাইজ্ড হাসাপতাল (প্রাঃ), নারায়ণপুর এলাকায় নারায়ণপুর ডিজিটাল ল্যাব এন্ড ইমাজিং সেন্টার, নিউ মডার্ন ডায়াগনস্টিক সেন্টার, গ্রীন লাইফ জেনারেল হাসপাতাল এন্ড ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, বারাকাত ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ম্যাক্স ভিআইপি হাসাপাতাল (প্রাঃ) এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, পপুলার ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, গীতা ইউনিক প্যাথলজি, নায়েরগাঁও এলাকার নায়েরগাঁও পৃথিবী হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ইনসাফ কম্পিউটারাইজ ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নুসরাত হাসপাতাল এন্ড ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টারের লাইসেনন্স নেই।
এছাড়াও মতলব বাজার এলাকার মতলব মা ও শিশু হাসপাতাল, মতলব নিউ ল্যাবএইড হাসপাতাল, নিউ ল্যাবএইড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, সাকিব হাসপাতাল ডায়াগনস্টিক এন্ড ডায়াবেটিস সেন্টার, দি মদিনা প্যাথলজিক্যাল সেন্টার, পপুলার মেডিকেল সেন্টার, দি নোভা মেডিকেল সেন্টার, দি ইবনে সিনা ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, হযরত শাহজালাল (রহঃ) ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নাভানা ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নায়েরগাঁও এলাকার মেঘনা ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নারায়ণপুর এলাকার নারায়ণপুর আধুনিক হাসপাতাল এন্ড ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নারায়ণপুর টাওয়ার হাসপাতাল এন্ড ট্রমা ডায়াবেটিস সেন্টার, বায়েজিদ মেমোরিয়াল হাসপাতাল এন্ড ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টারের লাইসেন্স নবায়ন নেই। লাইসেন্স ও নবায়ন আছে মতলব বাজার এলাকার অ্যাপোলদা ডায়াগনস্টিক সেন্টার।
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ নুসরাত জাহান মিথেন বলেন, হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের তথ্য প্রেরণ করা হয়েছে। নির্দেশ মোতাবেক ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে।
হাইমচরে ৩টি প্রাইভেট ডায়গনস্টিক সেন্টার সিলগালা’ ২টিকে জরিমানা
হাইমচরে অনিবন্ধিত ৩টি প্রাইভেট ডায়গনস্টিক সেন্টার সিলগালা করে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। নিবন্ধন নবায়ন না করায় আরও ২টি ডায়গনস্টিক সেন্টরকে জরিমানা করা হয়েছে।
শনিবার ২৮ মে’ বেলা ১১ টায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশে হাইমচর উপজেলার সদর আলগী বাজারে অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার চাই থোয়াইহলা চৌধুরী। উপজেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ অভিযান চালিয়ে ৩টি প্রাইভেট ডায়গনস্টিক সেন্টরকে সিলগালা ও ২টি ডায়গনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা করা হয়।
ইউনিক ডায়গনস্টিক সেন্টারকে সিলগালা করার সংবাদ পেয়ে সেবা ডায়গনস্টিক সেন্টার ও রিমটাচ ডায়গনস্টিক সেন্টার বন্ধ করে পালিয়ে গেলে তা সিলগালা করে দেয়া হয়। এছাড়া নিউ প্যানেসিয়া ডায়গনস্টিক সেন্টার ও ল্যাব সাইন্স ডায়গনস্টিক সেন্টারের নিবন্ধন নবায়ন না থাকায় ৩ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, হাইমচর স্বাস্থ্যকমপ্লেক্স প.প.কর্মকর্তা ডা. মো. বেলায়েত হোসেন, আরএমও ডা. মামুন রায়হান, হাইমচর থানা এসআই মো. শহিদুল্লাহ, উপজেলা প্রেসক্লাব, হাইমচর সাধারণ সম্পাদক সাহেদ হোসেন দিপু।
এ সময় উপজেলা নির্বাহী অফিসার চাই থোয়াইহলা চৌধুরী বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে অনুমোদন বিহীন ডায়গনস্টিক সেন্টার গুলো বন্ধ করে দেয়ার জন্য ঘোষনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তারই আলোকে আজ আমরা হাইমচরে অভিযান চালিয়ে অনিবন্ধনকৃত ডায়গনস্টিক সেন্টারগুলোতে তালা ঝুলিয়ে সিলগালা করে দেয়া হয়েছে। নিবন্ধন পাওয়ার পর এ সকল ডায়গনস্টিক সেন্টার চালু করতে পারবে। নিবন্ধনকৃত কাগজ ছাড়া কোন অনিবন্ধিত ডায়গনস্টিক সেন্টার খোলা রাখা যাবে না। অনিবন্ধনকৃত ডায়গনস্টিক সেন্টার বন্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে তিনি জানান।
মতলব উত্তরে অভিযানে একটি ক্লিনিক সিলগালা ও ৩টি বন্ধ
অবৈধ অনিবন্ধিত বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়গনস্টিক সেন্টার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে বন্ধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনায় চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ছেংগারচর বাজারের বিভিন্ন হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অভিযান পরিচালনা করেছে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। এ সময় ১টি ক্লিনিক সিলগালা করা হয় এবং ৩টি ক্লিনিক বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
২৮ মে শনিবার দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আশাদুজ্জামান জুয়েলের নেতৃত্বে এই অভিযান পরিচালিত হয়।
উক্ত অভিযানে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকায় উপজেলার ছেংগারচর পৌরসভার ছেংগারচর বাজারের হাড়ভাঙ্গা চিকিৎসালয় ক্লিনিকটি সীলগালা করে দেয়া হয়। ছেংগারচর পেইন ক্লিনিক এন্ড ফিজিওথেরাপি সেন্টার, দি ইবনে সিনা ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও মর্ডান ডেন্টাল কেয়ারের কোন কাগজপত্র না থাকায় প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হয়।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাআশাদুজ্জামান জুয়েল বলেন, মতলব উত্তর উপজেলায় স্বাস্থ্য সেবা সংশ্লিষ্ট প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে অবশ্যই বিধি মেনে পরিচালনা করতে হবে। লাইসেন্সবিহীন একটি প্রতিষ্ঠানও চলতে দেয়া হবে না। আমাদের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
কচুয়ায় ৪ টি হাসপাতাল সিলগালা
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা অনুযায়ী অবৈধ ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ করতে গতকাল শনিবার সকাল থেকে বিভিন্ন কচুয়ায় অবৈধ ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দেখা গেছে উপজেলা প্রশাসনকে।
কচুয়ায় শনিবার ৯টি ক্লিনিক ও হাসাপাতালে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হয়। তন্মধ্যে মহিউদ্দিন ডিজিটাল মেডিকেল সেন্টারে মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষুধ রাখায় ১০ হাজার টাকা ও পল্লী বিদ্যুৎ সংলগ্ন সিটি মেডিকেলের বৈধ লাইসেন্স না থাকায় ৩০ হাজার টাকা জরিমানা ও নিজ লাইফ ডায়াগন্টিক এন্ড কনসানটেশন সেন্টার ৭ হাজার টাকাসহ মোট ৪৭ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া গুলবাহার শ্যামলী খান ম্যাটারনিটি ক্লিনিক কেয়ার ডিজিটাল হাসপাতাল (প্রা:), সান মেডিকেল সেন্টার ও সিটি প্যাথ ফার্মেসী ডিজিটাল ল্যাব এন্ড ডায়াগন্টিক সেন্টার এর কোনো বৈধ কাগজপত্র না থাকায় সিলগালা করা হয়। ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি মো. ইবনে আল জায়েদ হোসেন।
ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হয় যেসব প্রতিষ্ঠান গুলো, আব্দুল হাই ফাউন্ডেশন মেডিকেল সেন্টার,কচুয়া সিটিপ্যাথ ডিজিটাল এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টার,সান মেডিকেল সেন্টার,সেনস ফিজিওথেরাপী এন্ড রিহেবিলিটেশন সেন্টার,মহিউদ্দিন ডিজিটাল সেন্টার,মনোয়ার মেডিকেল সেন্টার,টাওয়ার হাসপিটাল,সিটি মেডিকেল হসপিটাল ও শ্যামলী খান ম্যাটারনিটি ক্লিনিক। তন্মধ্যে মহিউদ্দিন ডিজিটাল মেডিকেল সেন্টারে মেয়াদ উর্ত্তীন ঔষুধ রাখা,সিটি মেডিকেলে বৈধ কোনো কাগজপত্র ও ওটি রেজিস্টার না থাকায়, শ্যামলী খান ম্যাটারনিটি ক্লিনিকের ভিতরে কোনো লোকজন নেই ও বৈধ কাগজপত্র না থাকায় ওই প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা করা হয়।
পাশাপাশি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা অনুযায়ী অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান কর্মকর্তারা। এসময় উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. রাজন কুমার দাস ও কচুয়া থানা পুলিশ পরিদর্শক (ওসি তদন্ত) মো. ছানোয়ার হোসেনসহ প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
৩ কলাম ছবি ১১

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *