কালিয়াপাড়া-কচুয়া সড়ক যেন মরন ফাঁদ

এস আর শাহ আলম চাঁদপুর জেলার কচুয়া সড়কটি মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। এতে করে প্রতিনিয়ত ঘটছে দূর্ঘটনা। দেখার কেউ থাকলেও অবহেলার কারেেণ সংস্কার কাজটি পিছিয়ে আছে বলে স্হানীয়রা জানান। অথচ চাঁদপুর থেকে কুমিল্লা মহাসড়ক হয়ে কালিয়াপাড়া দিয়ে কচুয়া হয়ে শত শত যাএীবাহী বাস, মাইক্রো প্রাইভেটকার ঢাকা যাতায়ত করছে, তার সাথে হাজার হাজার পন্যবাহী ট্রাক পিকাপ চলাচল করে, এছারাও শত শত সি এনজি প্রতিনিয়ত কালিয়াপাড়া হয়ে কচুয়া চলাচল করছে।

সরজমিন দেখা যায়, কালিয়াপাড়া থেকে কচুয়া যেতে প্রায় ১০-১৫ কিলোমিটার রাস্তার হোসেনপুর বাজারের ব্রীজ পর্যন্ত শাহরাস্তি থানার আওতাধীন বাকি কচুয়া সাচার পর্যন্ত কচুয়া থানার আওতাধীন রয়েছে। অথচ বিগত বছরে ওই সড়কে কয়েকটি নতুঁন ব্রীজ নির্ন্মাণ করেছেন দুই আসনের দুই এমপি।

কিন্তু বিগত কয়েক বছর ধরে রাস্তাটি ছোট বড় গর্তে পরিণত হয়ে পরে আছে, এছারাও দীর্ঘ এই পথের কিছু কিছু যায়গায় রাস্তার পাশের মাটি সরে বড় বড় ভাঙনে সৃষ্টি হয়ে পরে আছে। রাস্তার এমন পরিস্থিতির কারনে চলাচল কারি গাড়ি গুলি একে অপরকে সাইট দিতে গিয়ে দূর্ঘটনার শিকার হয় বলে জানা যায়,তার সাথে অটোবাইক গুলি গর্তে পরে এক দিকে কাত হয়ে পরে যাএীরা আহত হয় বলে অনেকে জানান, এক দিকে যাএীদের জীবনের প।রাণহানির শংসয় আরেক দিকে যানবাহন গুলি বডি ও যন্ত্রাংস গুলির উপর ক্ষতিগ্রস্ত হয় বলে চালকরা জানান।

রাস্তার এমন বেহাল দশার কারনে সড়ক দূর্ঘটা বৃদ্ধি পেয়েছে বলে সচেতন মহল জানান, এছারা ওই সড়কটি চাঁদপুর টু ঢাকার কম সময়ের পথ পারি হলেও রাস্তার প্রস্ততা অনেক কম, প্রতি দিন বা বছর গুরে যানবাহন বাড়লেও বাড়ছে না রাস্তার প্রস্ততা এতে করে যানঝটেরও সৃষ্টি হয়। রাস্তার বেহাল দশার কারনে চলাচল কারি গাড়ি গুলির গতিবেগ কমিয়ে চালানোর কারনে ২ ঘন্টার পথ ৩-৪ ঘন্টা সময় লাগে বলে যাএীরা সহ চালকরা জানান।

এদিকে একটি সুএে জানা যায় ইতিপূর্বে রাস্তাটি নতুঁন করে নির্ন্মাণ করতে উদ্দেগ নিয়েছেন, কিন্তু সেই উদ্যোগ কতটুকু এগিয়ে আছে তাহা খুজতে গেলে দেখা যায়, রাস্তাটি নির্ন্মাণ কাজ টেন্ডার করা হয়েছে তবে কতটা সর্তি তাহা আমরা সঠিক তর্থ পাইনি, আর রাস্তাটি অচিরেই কাজ ধরা হবে এমন কথা অনেকের মুখে মুখে শোনা যাচ্ছে, আবার কেউ বলছে রাস্তার কাজ ধরার আগেই মানুষের জীবন ঝুকিতে আছে, যার কারনে বড় ধরনের প্রাণ হানির ঘটনা ঘটতে পারে, তাই এই সড়কটি দ্রুত সংস্কার কাজ করার দাবী সাধারণ মানুষের।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *