চাঁদপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে সদস্য পদে নির্বাচিত হলেন যারা

 

স্টাফ রিপোটার

আসন্ন চাঁদপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে সদর আসন থেকে বিজয়ী হয়েছেন মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মানিক। তার নির্বাচনী প্রতীক ছিল হাতি। ৭ জন প্রার্থীর মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তিনি ৮৬ ভোট পেয়ে জয় যুক্ত হন। ১৭ অক্টোবর সোমবার সকাল ৯ টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত চাঁদপুর সদর উপজেলা মিলনায়তনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
জানা যায়, চাঁদপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে সাধারণ সদস্য পদে মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মানিক (হাতি) প্রতিকে ৮৬ ভোট, আবুল বারাকাত লিজন পাটওয়ারী (ঘুড়ি) প্রতিকে ৭০ ভোট, মোঃ মাহবুবুর রহমান (উট পাখি) প্রতিকে ১৯ ভোট, জাকির হোসেন হিরু (বৈদ্যুতিক পাখা) প্রতিকে ১৪ ভোট, মোঃ শাহ আলম খান (তালা), প্রতিকে ১২ ভোট, মোঃ মুকবুল হোসেন মিজি (টিউবওয়েল) প্রতিক ২ ভোট ও মোঃ ইকবাল হোসেন পলাশ পাটওয়ারী (অটোরিক্সা) শুন্য ভোট পেয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দিতা করেছেন। সর্বোচ্চ ৮৬ ভোট পেয়ে সদর আসন থেকে মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মানিক বিজয়ী হন।
চাঁদপুর সদরের ১ নং ওয়ার্ডে মোট ভোটার ২০৬ জন। এর মধ্যে অনুপস্থিত ভোটার ২জন, ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন ২০৪ জন, বাতিল হয়েছে ১ ভোট।
অন্যদিকে হাইমচর ওয়ার্ড ২ নং সদস্য হিসেবে তালা মার্কার ৪২ ভোট পেয়ে বিজয় হয়েছেন হাইমচর প্রেসক্লাব সভাপতি মোঃ খুরশিদ আলম শিকদার। হাইমচর ২ নং ওয়ার্ড সদস্য পদে ৮০ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। সকাল থেকে দুপুর ২ টা পযর্ন্ত ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত। এতে মোঃ খুরশিদ আলম শিকদার তালা মার্কায় ৪২ ভোট পেয়ে বিজয় হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এসএম কবির হোসেন টিউবওয়েল মার্কায় ৩৮ ভোট পেয়েছে।
এদিকে মতলব দক্ষিন-উত্তর উপজেলায় সংরক্ষিত ওয়ার্ড ২ (মতলব উত্তর, মতলব দক্ষিণ ও কচুয়া) এ নির্বাচিত হয়েছেন তাছলিমা আক্তার, প্রতীক ফুটবল। তিনি ৩ উপজেলায় সর্বমোট ভোট পেয়েছেন ২০২ টি।
তন্মোধ্য মতলব উত্তর উপজেলায় ১০৩টি, মতলব দক্ষিণ উপজেলায় ৩০টি ও কচুয়া উপজেলায় ৬৯টি। তাসলিমা আক্তারের বাড়ী মতলব উত্তর উপজেলার ফরাজীকান্দি ইউনিয়নে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নাজমা আক্তার আঁখি, প্রতীক দোয়াত কলম। তিনি সর্বমোট ভোট পেয়েছেন ১২৭টি।
তন্মোধ্যে মতলব উত্তর উপজেলায় ৩৮টি, মতলব দক্ষিণ উপজেলায় ৩৫টি ও কচুয়া উপজেলায় ৫৩টি। তার বাড়ী বর্তমানে মতলব দক্ষিণ উপজেলা সদরে।
এদিকে সদস্য পদে ২ নং ওয়ার্ড মতলব উত্তর উপজেলায় ৭১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন সরকার মোঃ আলাউদ্দিন, প্রতীক তালা, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান (কাজী হাবিব) প্রতীক বৈদ্যতিক পাখা, ভোট পেয়েছেন ৫৬টি।
ওয়ার্ড নং ৪, মতলব দক্ষিণ উপজেলার সদস্য পদে মোঃ আল আমিন ফরাজী, প্রতীক হাতি, ভোট পেয়েছেন ৪১টি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোঃ জসিম উদ্দিন মিঠু, প্রতীক টিউবওয়েল, তিনি ভোট পেয়েছেন ৩৪টি।
মতলব উত্তর উপজেলায় ১৮৫ জন ভোটারের মধ্যে ১৮২ জন ভোট প্রয়োগ করেছেন, মতলব দক্ষিণ উপজেলায় ৯০ জনের ভোট করেছেন ৮৮ জন এবং কচুয়া উপজেলায় ১৭২ জন ভোটারের মধ্যে সবাই ভোট প্রয়োগ করেছেন। তবে এখানে একটি ভোট বাতিল হয়েছে।
রিটার্নিং কর্মকর্তা কর্তৃক প্রাপ্ত ফলাফলে জানা যায়, মতলব উত্তর উপজেলা ৫নং ওয়ার্ড চাঁদপুর জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ওসমান গনি পাটোয়ারী মোবাইল পেয়েছেন ১০০ ভোট,তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি জাকির হোসেন আনারস পেয়েছেন ৮১ ভোট।
অপরদিকে সাধারণ সদস্য পদে মোঃ আলাউদ্দিন সরকার তালঅ প্রতীক পেয়েছেন ৭১ ভোট, কাজী হবীবুর রহমান পেয়েছেন ৬৫ ভোট, জেলা পরিষদের সাবেক পরিচালক সদস্য মিনহাজ উদ্দিন খান পেয়েছেন ২৫ ভোট,আরেক প্রার্থী ঈশা পাটোয়ারীেে পয়ছেন ২০ ভোট। এ ওয়ার্ডে মোঃ আলাউদ্দিন সরকার বিজয় হয়েছেন। সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে তাসলিমা আক্তার ফুটবল পেয়েছেন১০৬ ভোট,আসমা আক্তার আখি দোয়াত কলম পেয়েছেন ৩৮ ভোট, রনক আরা টেলিফোন পেয়েছেন ২৯ ভোট,শামসুন্নাহার টেবিল ঘরি পেয়েছেন ০৬ ভোট।
অপরদিকে মতলব দক্ষিণ উপজেলায় ৪নং ওয়ার্ড-এ জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ওসমান গনি পাটোয়ারী মোবাইল পেয়েছেন ৫৮ ভোট, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি জাকির হোসেন আনারস পেয়েছেন ৩২ ভোট। সাধারণ সদস্য পদে পরুষ সদস্য পদে সাবেক জেলা পরিষদের সদস্য মোঃ আল-আমিন ফরাজী হাতি প্রতীক পেয়েছেন ৪১ ভোট, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি জসিম উদ্দিন মিঠু টিউবওয়েল প্রতিক পেয়েছেন ৩৪ ভোট, রিয়াদুল আলম প্রতিক তালা ১৩ ভোট,বাদল ফরাজী শূন্য ভোট, ও ফরহাদ হোসেন অটোরিক্সা পেয়েছেন ০১ ভোট। অপরদিকে এ ওয়ার্ডে সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে নাজমা আক্তার আখি দোয়াত কলম প্রতীক পেয়েছেন ৩৬ ভোট, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি তাসলিমা আক্তার ফুটবল পেয়েছেন ৩০ ভোট, রওনক আরা ১৮ ভোট, ও শামসুন্নাহার পেয়েছেন ৪ ভোট।
নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভাবে করার জন্য বিপুল সংখ্যক পুলিশ,্র্যাব,বিজিবি, আনসার মোতায়েন করা হয়েছিল। এছাড়া প্রত্যেকটি কেন্দ্রে একজন করে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্যাট ভোট কেন্দ্র পর্যবেক্ষনে ছিলেন।
চাঁদপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে কচুয়ায় ৬নং ওয়ার্ডে সাধারন সদস্য পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রান ও দুর্যোগ বিষয়ক সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম খোকা টিউবওয়েল প্রতীকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। সোমবার উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উৎসব মুখর পরিবেশে সকাল ৯ টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত ইভিএম পদ্ধতিতে বিরতিহীন ভাবে ভোট গননা অনুষ্ঠিত হয়।
নির্বাচনে তৌহিদুল ইসলাম টিউবওয়েল প্রতীক পেয়েছেন ৭৯ ভোট, তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী মো. জোবায়ের হোসেন হাতি প্রতীক পেয়েছেন ৫২ ভোট।
নির্বাচন শেষে প্রিজাইডিং অফিসার মো. সোফায়েল হোসেন আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করেন। এদিকে সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে তাছলিমা আক্তার আখি ফুটবল প্রতীকে কচুয়া,মতলব দক্ষিন ও উত্তর থেকে মোট ২০৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। পরে বিজয়ী তৌহিদুল ইসলাম খোকার সমর্থনে কয়েক শতাধিক নেতাকর্মী আনন্দ মিছিল বের করা হয়।
নির্বাচনে পরির্দশন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নাজমুল হাসান,এসিল্যান্ড ইবনে আল জায়েদ হোসেন, উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা কাজী আবু বকর সিদ্দিক,কচুয়া সার্কেল (সিনিয়র এএসপি) আবুল কালাম চৌধুরী।
নির্বাচনে সার্বিক সহযোগিতা করেন উপজেলা চেয়ারম্যান শাহজাহান শিশির,উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব আইয়ুব আলী পাটওয়ারী,সাধারণ সম্পাদক সোহরাব হোসেন চৌধুরী সোহাগ,পৌর মেয়র নাজমুল আলম স্বপন,উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুব আলম,মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সুলতানা খানম,সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাড. হেলাল উদ্দিন সহ দলীয় নেতাকর্মীরা।
ফরিদগঞ্জে জেলা পরিষদের ১টি সদস্য পদের নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে।
উক্ত নির্বাচনে আলী আক্কাছ পাটওয়ারী ১শ ১৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। এ নির্বাচনে ২শ১১ ভোটের নির্বাচনে সদস্য পদে প্রার্থী ছিলেন ছিলেন ৪ জন। তবে উক্ত নির্বাচনে এই প্রথম নির্বাচনে আলী আক্কাছ পাটওয়ারী ২ প্রভাবশালী সদস্যকে হারিয়ে নতুন চমক দেখিয়েছেন।
নির্বাচনে বিজয়ী প্রার্থী আলী আক্কাছ (ডিপটিউবওয়েল) পেয়েছেন ১শ ১৩ ভোট তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধী প্রাথী জেলা পরিষদেরই সাবেক সদস্য মশিউর রহমান মিটু (তালা) পেয়েছেন ৬৫ ভোট , অপর ২ প্রাথী শাহাবুদ্দীন সাবু (হাতি) পেয়েছেন ৩১ ভোট ও মিজানুর রহমান সজিব (ঘুড়ি ) ২ ভোট ।
অপরদিকে সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে জোবেদা মজুমদার খুশি ( ফুটবল) পেয়েছেন ১শ ৫৪ ভোট ,তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধী আয়েশা রহমান লিলি (দোয়াতকলম) পেয়েছেন ৫৭ ভোট। তবে সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ভোটের নির্বাচনে ফরিদগঞ্জ, চাঁদপুর ও হাইমচর এলাকার ভোট গগনায় আয়েশা রহমান লিপি তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধী জোবেয়দা মজুমদার খুশির চেয়ে ৫৪ ভোটের ব্যবধানে লিলি জয়লাভ করেছেন।
ফরিদগঞ্জে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আলহাজ্ব ওচমান গনি পাটওয়ারী (মোবাইল) ১শ ১৪ ভোট পেয়েছেন তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধী জাকির হোসেন প্রধানিয়া (আনারস) ৯৭ ভোট পেয়ে পরাজিত হয়েছেন। তবে জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ওচমান গনি পাটওয়ারী এবারো বিপুল ভোটের ব্যবধানে নির্বাচিত হয়ে নুতন চমক সৃষ্টি করেছেন। অন্যদিকে
জেলা পরিষদের ৭নং ওয়ার্ডের (হাজীগঞ্জ) সদস্য নির্বাচিত হয়েছে মোঃ বিল্লাল হোসেন। সোমবার অনুষ্ঠিত জেলা পরিষদ নির্বাচনে মোঃ বিল্লাল হোসেন টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তিনি ১৭৬ ভোটের মধ্যে ৮৮ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হন। এছাড়াও হাজী জসিম উদ্দিন তালা প্রতীক ৭৭ ভোট ও মোঃ আব্দুর রব মিয়া হাতি প্রতীক ১১ ভোট পান।
শাহরাস্তিতে
৮নং ওয়ার্ড সদস্য পদে মোঃ জাকির হোসেন (ক্রিকেট ব্যাট) প্রতীক ৬২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
শাহরাস্তি উপজেলা পরিষদ চত্বরে উৎসব উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে। আনন্দ উল্লাস ভোট প্রয়োগ করেছেন ভোটাররা। শাহরাস্তি উপজেলা পরিষদ, ১টি পৌরসভা ও ১০টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান,মেম্বারদের এই প্রথম ইভিএমে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে পর্যাপ্ত পরিমাণ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ কঠোর নিরাপত্তা কর্মীদের ছিল লক্ষণীয়।
৮নং ওয়ার্ডে মোট ১৫০ ভোটের মধ্যে কাস্টিং হয়েছে। এরমধ্যে ৮নং ওয়ার্ড সদস্য পদে ৬২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন মোঃ জাকির হোসেন (প্রতীক ক্রিকেট ব্যাট) তার নিকটতম প্রার্থী মোঃ মাহবুব আলম (বৈদ্যুতিক পাখা) পেয়েছেন ৫০ ভোট, মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন তুষার ৩৭ ভোট (অটোরিকশা), মোহাম্মদ ইব্রাহিম খলিল ১ ভোট (তালা প্রতীক) ও মোঃ মনির হোসেন (টিউবওয়েল) -০ ভোট। একই কেন্দ্রে চেয়ারম্যান পদে ওচমাণ গণি পাটোয়ারী (মোবাইল প্রতীক)
পেয়েছেন ৬৭ ভোট এবং তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জাকির হোসেন (আনারস)
পেয়েছেন ৮৩ ভোট।
৮নং ওয়ার্ড শাহরাস্তিতে মোট ভোটর সংখ্যা ১৫০জন। সংরক্ষিত ওয়ার্ডের সদস্য পদে ছকিনা বেগম (মাইক প্রতীকে) পেয়েছে ৮৪ ভোট, জান্নাতুল ফেরদৌস (ফুটবল প্রতীকে) পেয়েছে ৪৬ ভোট, মুক্ত আক্তার (দোয়াত কলম প্রতীকে) পেয়েছে ১২ ভোট, রুবি বেগম (বই প্রতীকে) পেয়েছে ৪ ভোট, শিউলি আক্তার (হরিণ প্রতীকে) পেয়েছে ৩ ভোট।
চূড়ান্তভাবে সংরক্ষিত মহিলা ৩নং ওয়ার্ডে জান্নাতুল ফেরদৌস (ফুটবল প্রতীকে) পেয়েছে ১৫৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ছকিনা বেগম (মাইক প্রতীকে) পেয়েছে ৯১ ভোট, মুক্তা আক্তার (দোয়াত কলম প্রতীকে) পেয়েছে ৪৮ ভোট, রুবি বেগম (বই প্রতীকে) পেয়েছে ১৫ ও শিউলি আক্তার (হরিণ প্রতিকে) পেয়েছে ১৩ ভোট।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *