মতলবে ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত হলেন মায়া চৌধুরী

চাঁদপুরের মতলবে হাজার হাজার নেতাকর্মী ও জনসাধারণ ফুলের পাপড়ি ছিটিয়ে বরন করে নেন তাদের মাটি ও মানুষের নেতা টানা দ্বিতীয় বারের নির্বাচিত আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, অবিভক্ত ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সম্পাদক, মুক্তিযুদ্ধে ২নং সেক্টরের ক্র্যাক প্লাটুনের কমান্ডার, দুই বারের সাবেক সফল মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রমকে।

চাঁদপুর-২ (মতলব উত্তর-দক্ষিণ) নির্বাচনী এলাকার তৃণমূলের হাজার হাজার নেতাকর্মীদের ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত হলেন। মতলবে সংবর্ধিত হলেন তিনি। প্রিয় নেতাকে একনজর দেখার জন্য সাধারণ মানুষ রাস্তায় এসে অপেক্ষা করেন। তার আগমনকে ঘিরে মতলব উত্তরের ধনাগোদা নদীর উপর নির্মিত মতলব ব্রীজ টোলপ্লাজায় জনস্রোতে পরিণত হয়।

বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে মতলব উত্তর উপজেলার টুল প্লাজায় মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার গাড়িবহর পৌঁছে। সেখানে আগে থেকেই অপেক্ষায় ছিলেন হাজার হাজার মানুষ, প্রিয় নেতাকে একনজর সামনে থেকে দেখার জন্য, বরণ করে নেয়ার জন্য। তারা ফুলের পাপড়ি ছিটিয়ে বরণ করে নেন প্রাণপ্রিয় নেতা ও তার সফরসঙ্গীদের।

মতলবের কৃতী সন্তান সাবেক ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রী, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম বাংলাদেশ টানা দ্বিতীয়বার আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর গতকাল বৃহস্পতিবারই প্রথম নিজ এলাকা চাঁদপুরের মতলব উত্তরে আসেন।

বৃহস্পতিবার (২৯ ডিসেম্বর) বিকেল ৩টার সময় চাঁদপুরের মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শেষে বিশাল গাড়ি বহরে নেতাকর্মীদের নিয়ে তার গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের মতলব উত্তরের মোহনপুরের উদ্দেশে রওনা দেন।

মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম এর সফরসঙ্গী ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য সাজেদুল হোসেন চৌধুরী দীপু, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সংসদের সহ সভাপতি আশফাক চৌধুরী মাহী, মতলব উত্তর ও দক্ষিণ মহিলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ও মায়া চৌধুরীর সহধর্মিণী পারভীন চৌধুরী, চাঁদপুর জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-আহবায়ক ও দীপু চৌধুরীর সহধর্মিণী সূর্বনা চৌধুরী বীনা।

বিকেল সাড়ে ৩টার সময় মতলব ব্রীজে এসে টানা দ্বিতীয় বার আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মায়া চৌধুরীর গাড়ি বহর এসে পৌছলে হাজার হাজার নেতাকর্মী ও জনসাধারণ গোলাম ফুলের পাপড়ি ছিটিয়ে বরন করে নেন। সকাল থেকে মতলব উত্তর, দক্ষিণ, আওামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা ফুল নিয়ে অপেক্ষায় থাকেন। প্রিয় নেতার আগমন বিকেল ৩টায় ছেংগারচর পৌরসভাসহ প্রতিটি ইউনিয়নের নেতাকর্মীরা ব্যান্ডপার্টি,ব্যানার-ফেস্টুন,প্লেকার্ড নিয়ে বিশাল মোটারসাইকেল শোভাযাত্রা,মাইক্রো,লেগুনা ও পায়ে হেটে মিছিল নিয়ে মতলব ব্রীজ টোলপ্লাজায় গিয়ে সমবেত হন। এসময় পুরো এলাকা মিছিলে মিছিলে মুখরিত হয়ে উঠে। মায়া চৌধুরী বিকেল ৩টার সময় গাড়িবহর নিয়ে মতলবের ব্রীজে এসে উপস্থিত হলে জনস্্েরাতে পরিণত হয়। এ সময় রাস্তার দুপাশে দাঁড়িয়ে প্রিয় নেতাকে অভিনন্দন জানান হাজার হাজার মানুষ।

এই বিশাল জনস্রোতের মধ্যে দিয়ে ৪০ মিনিটের পথ ২ ঘণ্টায় পেরিয়ে বাড়িতে পৌঁছান এই বীর মুক্তিযোদ্ধা।
এরপর বিকেল ৪টার সময় তার গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের মতলব উত্তরের মোহনপুরের আলী ভিলা মিলনায়তনে এসে পৌছলে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও ছেংগারচর পৌরসভাসহ শত শত মোটর সাইকেল, মাইক্রো,লেগুনা,ট্রাক,বাদকদলসহ ব্যান্ডপার্টি নিয়ে মিছিলে মিছিলে মূখরিত করে তুলে। প্রাইভেটকার,মাইক্রো,লেগুনসহশোভাযাত্রাসহকারে তার গ্রামের বাড়ি মোহনপুর আলী ভিলায় পৌছে দেন। একপর্যায়ে তার বাড়ি প্রাঙ্গণ জনস্রোতে পরিণত হয়। এসময় মায়া চৌধুরী হাত নেরে নেতাকর্মী ও সর্বসাধারণকে শুভেচ্ছা ও কুশল বিনিময় করেন। এসময় নেতাকর্মীদের মাঝে বাধভাঙ্গা উচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা গেছে। মতলবের ভালোবাসার মানুষকে জননেত্রী শেখ হাসিনা মুল্যায়ন করায় এবং প্রিয় নেতাকে দু’নয়ন ভরে দেখতে পেরে আওয়ামীলীগ ও এর সহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মীরা ছিলো উচ্ছ্বসিত ও আনন্দিত।

নেতাকর্মীদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় ও তাদের ভালোবাসার মর্যাদা দিয়ে গিয়ে তার গন্তব্যস্থলে পৌছতে মায়া চৌধুরীর অনেক সসময় লেগে যায়। এসময় মায়া চৌধুরী তার প্রিয় মাতৃভুমি মতলবের হাজার হাজার নেতাকর্মী ও সর্বসাধারণ তাকে শ্রদ্ধা,ভালোবাসা দিয়ে অভিনন্দন জানিয়ে বরন করার জন্য সকল নেতাকর্মী ও জনসাধারণকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।

এরপর সন্ধ্যার সময় টানা দ্বিতীয়বার নির্বাচিত আ’লীগের প্রিসিডিয়াম সদস্য মায়া চৌধুরীকে উপজেলা, ও ছেংগারচর পৌর আওয়ামীলীগ,অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠন এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা ও ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়।
এদিকে ছেংগারচর পৌর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাকির খান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন প্রস্তÍুতি কমিটির সদস্য আল মাহমুদ টিটু মোল্লা,উপজেলা শ্রমিকলীগের সাধারণ সম্পাদক শামীম প্রধানের এদের নেতৃত্বে ছেংগারচর পৌরসভা থেকে বিশাল গাড়িবহর,,বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক মোঃ হাবিবুর রহমান হাফিজল তফাদার এর নেতৃত্বে শত শত মোটর সাইকেল গাড়িবহর, উপজেলা যুবলীগের সদস্য বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোঃ হাসান মোর্শেদ আহার চৌধুরীর নেতৃত্বে শত শত মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা,বেন্ডপার্টি,মাইক্রো,লেগুনাসহ বিভিন্ন গাড়িবহর নিয়ে মায়া চৌধুরীর বরন করেন।

গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সংবর্ধিত অথিতি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, টানা দ্বিতীয় বারের নির্বাচিত আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম। এসময় তিনি বলেন, তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য মতলবাসীর কাছে দোয়া কামনা করেন। দেশের উন্নয়নে শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই বলে সামনের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বাধীনতার প্রতীক নৌকায় ভোট দিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ বির্নিমানে শেখ হাসিনাকে পুনরায় প্রধানমন্ত্রী করার আহবান জানান। শেখ হাসিনার সরকার বার বার দরকার।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী বলেছেন মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম বলেছেন, আগামী নির্বাচনের মেনিফেস্টোতে থাকবে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গিকার। পদ্মা সেতু করেছি, মেট্রোরেল করেছি, রাস্তাঘাট-সেতু করেছি, একদিনে একশ সেতু উদ্বোধন করেছি। ট্যানেলও উদ্বোধনের অপেক্ষায়। তাহলে ছলচাতুরি কোথায় করলাম? আওয়ামী লীগ নয়, জাতির সাখে ছলচাতুরি করে বিএনপি।

সাবেক মন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম পথসভায় দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেন, আপনাদের ভালোবাসার কথা কখনো ভুলব না। আমৃত্যু মতলববাসীর সেবা করে যাব। আপনারা সবসময় আমাকে এবং আমার পরিবারকে যে ভালোবাসা অতীতে দিখিয়েছেন এবং আজও দেখালেন, তা আজীবন স্মরণীয় হয়ে থাকবে আমার কাছে। আমার পরিবারও আপনাদের কাছে চিরঋণী হয়ে থাকবে।

মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম আরো বলেন, মতলবের আ’লীগের সংগঠনকে শক্তিশালী করতে হবে। সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে। যারা দূরর্দিনে দলের জন্য এবং আমার পরিবারের জন্য কাজ করেছেন আমি তাদের কথা মনে রাখবো।

তিনি আরও বলেন, মাননীয় প্রধধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি দেশরত্ন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা আমাকে আবারও পুনরায় যে সম্মান দিয়েছেন, আমি তার কাছে চিরকৃতজ্ঞ। শেখ হাসিনা আমার উপর যে দায়িত্ব অর্পণ করেছেন, তা পূরণ করতে চেষ্টা করব। আপনাদের সাথে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্ন বাস্তবায়নে কাজ করে যাব। বিএনপি জামায়াতে দেশে নৈরাজ্য করার চেষ্টা করছে। সকলে মিলে তা প্রতিহত করব ইনশাল্লাহ। আপনারা দলের আর্দশ মেনে চলবেন। শেখ হাসিনার হাত শক্তিশালী করবেন এবং চলমান উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখবেন। আপনারা প্রধানমন্ত্রীর জন্য দোয়া করবেন, যাতে আল্লাহ তাকে নেক হায়াত দান করেন। তিনি দীর্ঘদিন বেঁচে থাকলে দেশে ব্যাপক উন্নয়ন হবে ও বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত স্বপ্নগুলো পূরণ হবে।
তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হলেন কর্মীদের নেতা। বিশ্বস্ত ও ত্যাগী কর্মীদের যে তিনি সম্মান দেন তার জ্বলন্ত প্রমাণ আমি। সেজন্য আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করছি। আজকে আমার এই জায়গায় আসার পেছনে সকলেরই অনেক অবদান রয়েছে।

উপজেলা আ’লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও উপজেলা আ’লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির সিনিয়র যুগ্ম-আহবায়ক জাহাঙ্গীর আলম হাওলাদারের সঞ্চালনায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য সাজেদুল হোসেন চৌধুরী দীপু, উপজেলা আ’লীগের সম্মেলন প্রস্তÍুতি কমিটির আহবায়ক জেলা মুক্তিযোদ্ধার সাবেক কমান্ডার মিয়া মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, ছেংগারচর পৌর আ’লীগের সভাপতি আলহাজ্ব মনির হোসেন বেপারী, ফতেপুর পূর্ব ইউনিয়নের পক্ষে ইউপি চেয়ারম্যান আজমল হোসেন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান ঢালী ছেংগারচর পৌর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাকির খান,সাদুল্ল্যাপুর ইউনিয়নের পক্ষে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইউসুফ, বাগানবাড়ী ইউনিয়নের পক্ষে সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নান্নু মিয়া, উপজেলা যুবলীগের পক্ষে যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী মো. শরীফ, ইউপি চেয়ারম্যান ছোবহান সরকার শুভা,ফরাজীকান্দি ইউপি চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন দানেশ, লায়ন ফারুক আহমেদ তিতাস, দুর্গাপুর ইউনিয়নের পক্ষে সাবেক চেয়ারম্যান দেওয়ান মো. আবুল খায়ের, জহিরাবাদ ইউনিয়নের পক্ষে ইউপি চেয়ারম্যান গাজী মো. সেলিম,বাগানবাড়ি ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা নান্নু মিয়া, সাধারণ সম্পাদক বাবুল হোসেন, উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক শরীফ হোসেন প্রধান,কলাকান্দা ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি মজিবুর রহমান, এখলাছপুর ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি রেহান উদ্দিন নেতা প্রমূখ। এসময় বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক হাবিবুর রহামান হাফিজ তপদার, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক উপজেলা যুবলীগের সদস্য হাসান মোর্শেদ আহার চৌধুরী, নাছির উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, লায়ন জাহাঙ্গীর আহমেদ চৌধুরী, সুমিত চৌধুরী, জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য ও উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহবায়ক মিনহাজ উদ্দিন খান, ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি রহমত উল্লাহ সরকার লিখন, উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক তামজিদ সরকার রিয়াদ, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি মোঃ জহির রায়হান, সদরুল আমিন,ষাটনল ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি একেএম শরীফ উল্লাহ সরকার, জেলা পরিষদের সদস্য আল-আমিন ফরাজী, সেলিম তপাদার, সাব্বির তপাদার, ছেংগারচর পৌরসভার সাবেক প্যানেল মেয়র রুহুল আমিন মোল্লা, উপজেলা শ্রমিকলীগের সাধারণ সম্পাদক শামীম প্রধান,পৌর কৃষকলীগের সভাপতি আঃ কাদের প্রধান, সাবেক কমিশনার খোকন প্রধান, উপজেলা যুবলীগের সদস্য রুবেল মিয়া বাবু,ছেংগারচর সরকারি ডিগ্রি কলেজ ছাত্রলীগের আহবায়ক মনির হোসেন, মতলব দক্ষিণ উপজেলা মহিলা আ’লীগের সভাপতি আছমা আক্তার আখি,ছেংগারচর পৌর মহিলা আওয়ামী লীগের পক্ষে সভাপতি মিলাতুন্নেছা মিলি, সাধারণ সম্পাদক শিউলী আক্তার,উপজেলা যুবমহিলালীগের সাধারণ সম্পাদক আকলিমা আক্তার’মোহনপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি শাহিন চৌধুরীসহ আরো অনেকে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *