মুখস্থ করে পড়ার দিন শেষ

স্টাফ রিপোর্টার

পরীক্ষাভীতি দূর করে শিক্ষার্থীরা আনন্দের সাথে পড়ালেখা করবে “স্মৃতির টানে প্রিয় প্রাঙ্গনে,এসো মিলি প্রাণের বন্ধনে” এ প্রতিপাদ্য নিয়ে চাঁদপুর সদর উপজেলা আশিকাটি ইউনিয়নের হাঁপানীয়া এমএম নুরুল হক উচ্চ বিদ্যালয়ের ২৫ বছর পূর্তি রজতজয়ন্তী ও পুনর্মিলনী-২০২৩ বর্ণাঢ্য আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

গতকাল ২৮ জানুয়ারি শনিবার দিনব্যাপী এ অনুষ্ঠান হয়।এসময় বিদ্যালয় প্রাঙ্গন প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মিলনমেলায় পরিণত হয়। পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা মন্ত্রী ও স্থানীয় সংসদ সদস্য ডাঃ দীপু মনি। উদ্বোধক ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা পত্মী আলহাজ্ব মনজুরা বেগম।
বিদ্যালয় সভাপতি আলহাজ্ব মনজুরুল হক শোয়েবের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সানজিদা শাহনাজ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর সার্কেল ইয়াসিন আরাফাত, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলী এরশ্বাদ মিয়াজী, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আইয়ুব আলী বেপারী, চাঁদপুর প্রেসক্লাব সভাপতি এইচএম আহসান উল্লাহ, জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক মাহফুজুর রহমান টুটুলসহ অন্যান্য অতিথিবৃন্দ।

উপস্থিত ছিলেন সংবর্ধিত অতিথি লক্ষ্মীপুর সড়ক ও জনপথ চীফ ইঞ্জিঃ জহিরুল ইসলাম,পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জসীম উদ্দিন খান, মের্সাস ফারুক এন্ড মৃধা ব্রাদার্সের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ফারুক আহমেদ মৃধা ও সৌদী প্রবাসী মোঃ কাউসার খান।

প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও পুনর্মিলনী উদযাপন পরিষদ এই পুনর্মিলনীর আয়োজন করে। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন প্রধান শিক্ষক মোঃ শাখাওয়াত হোসেন পাটওয়ারী, জেলা শিক্ষা অফিসার মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, বিদ্যালয়ের শিক্ষা উপদেষ্টা জেসমিন মুন্নী। আশিকাটি ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ বিল্লাল হোসেন পাটওয়ারীসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকগণ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানের উল্লেখযোগ্য দিক ছিল প্রধান অতিথি শিক্ষামন্ত্রীকে নিয়ে শিক্ষার্থীদের মনমুগ্ধকর একটি জারি গান পরিবেশন। শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি এমপি তাঁর বক্তব্যে বলেন, মুখস্থ করে পড়ার দিন শেষ, এখন যুগ পাল্টে গেছে। শিক্ষার্থীদের যুগোপযোগী শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তোলার জন্য নতুন শিক্ষাক্রম চালু করা হয়েছে। পরীক্ষাভীতি দুর করে আনন্দের সাথে পড়ালেখা করবে। গনিত ও বিজ্ঞানের রহস্য উন্মোচন করতে হবে। যখন যা শিখবে তা প্রয়োগ করলে সারাজীবন মনে থাকবে।

তিনি এই বিদ্যালয় উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করেন এবং উন্নয়ন কাজে সহযোগিতার আশ্বাস দেন। এদিন সকালে বর্ণাঢ্য আনন্দ শোভাযাত্রার মাধ্যমে শুরু করা হয় রজতজয়ন্তী ও পুনর্মিলনী উৎসব অনুষ্ঠান। এরপর আলোচনা সভা, স্মৃতিচারণ, গুণিজন সংবর্ধনা, বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্নয়, বিনোদন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, ও র‌্যাফেল ড্রয়ের মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হয়।
পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা মন্ত্রী ও স্থানীয় সংসদ সদস্য ডাঃ দীপু মনি।

উদ্বোধক ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা পত্মী আলহাজ্ব মনজুরা বেগম। বিদ্যালয় সভাপতি আলহাজ্ব মনজুরুল হক শোয়েবের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সানজিদা শাহনাজ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর সার্কেল ইয়াসিন আরাফাত, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলী এরশ্বাদ মিয়াজী, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আইয়ুব আলী বেপারী,

চাঁদপুর প্রেসক্লাব সভাপতি এইচএম আহসান উল্লাহ, জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক মাহফুজুর রহমান টুটুলসহ অন্যান্য অতিথিবৃন্দ।
উপস্থিত ছিলেন সংবর্ধিত অতিথি লক্ষ্মীপুর সড়ক ও জনপথ চীফ ইঞ্জিঃ জহিরুল ইসলাম,পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জসীম উদ্দিন খান, মের্সাস ফারুক এন্ড মৃধা ব্রাদার্সের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ফারুক আহমেদ মৃধা ও সৌদী প্রবাসী মোঃ কাউসার খান।
প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও পুনর্মিলনী উদযাপন পরিষদ এই পুনর্মিলনীর আয়োজন করে। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন প্রধান শিক্ষক মোঃ শাখাওয়াত হোসেন পাটওয়ারী, জেলা শিক্ষা অফিসার মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, বিদ্যালয়ের শিক্ষা উপদেষ্টা জেসমিন মুন্নী।

আশিকাটি ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ বিল্লাল হোসেন পাটওয়ারীসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকগণ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের উল্লেখযোগ্য দিক ছিল প্রধান অতিথি শিক্ষামন্ত্রীকে নিয়ে শিক্ষার্থীদের মনমুগ্ধকর একটি জারি গান পরিবেশন।
শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি এমপি তাঁর বক্তব্যে বলেন, মুখস্থ করে পড়ার দিন শেষ, এখন যুগ পাল্টে গেছে। শিক্ষার্থীদের যুগোপযোগী শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তোলার জন্য নতুন শিক্ষাক্রম চালু করা হয়েছে। পরীক্ষাভীতি দুর করে আনন্দের সাথে পড়ালেখা করবে। গনিত ও বিজ্ঞানের রহস্য উন্মোচন করতে হবে। যখন যা শিখবে তা প্রয়োগ করলে সারাজীবন মনে থাকবে।

তিনি এই বিদ্যালয় উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করেন এবং উন্নয়ন কাজে সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
এদিন সকালে বর্ণাঢ্য আনন্দ শোভাযাত্রার মাধ্যমে শুরু করা হয় রজতজয়ন্তী ও পুনর্মিলনী উৎসব অনুষ্ঠান। এরপর আলোচনা সভা, স্মৃতিচারণ, গুণিজন সংবর্ধনা, বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্নয়, বিনোদন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, ও র‌্যাফেল ড্রয়ের মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *